যশোর প্রতিনিধি: আজ বুধবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে শহরের বারান্দী মোল্যাপাড়া কবরস্হান এলাকায় নারায়ন ঘোষের চা দোকানের সামনে দৃবৃর্ত্তদের ছুরিকাঘাতে আব্দুর রহমান কাকন (৩০)নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। তিনি যশোর জেলা তাতীলীগের সাবেক আহবায়ক ছিলেন। তিনি ঐ এলাকার আব্দুল হামিদের বাড়ির ভাড়াটিয়া ওমৃতঃআব্দুল হামিদের ছেলে। তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। স্হানীয়রা জানান রাত সাড়ে ১০টার দিকে বারান্দীমোল্লাপাড়া ভাড়া বাসা এলাকার কবরস্হানের পাশে তেরাস্তার মোড়ে নারায়ন ষোষের চা দোকানে বসেছিলেন,আব্দুর রহমান কাকন।রাত সাড়ে ১০টার দিকে ২/৩জন যুবক দোকানের সামনে এসে কোন কিছু বুঝে ওঠার আগে তারা কাকনকে ছুরিকিঘাত করে। তার পেটের বাম পাশে দৃবৃর্ত্তদের আঘাত করা ছুরিতে পেটভেদ করে ক্ষত হয়। তাড়াতাড়ি এঘটনা ঘটিয়ে ভেরব নদীর দিকে চলে যায়। পরে আকনের আত্মীয় স্বজন আহত কাকনকে উদ্বার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে রাত ১১টা দুই মিনিটে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার তন্ময় বিশ্বাস বলেন,হাসপাতালে আনার পথে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে কার মৃত্যু হয়েছে। তার পেটের বাম পাশে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে বলে জানান। সংবাদ পেয়ে যশোর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক সার্কেলের বেলাল হোসাইন, কোতয়ালী মডেল থানার ইনচার্জ মো তাজুল ইসলাম, ডিবির ইনচার্জ রুপম কুমার সরকার হাসপাতালে এসে নিহতের আত্মীয় স্বজনদের সাথে কথা বলেন,দোষীদের আটকের ব্যাপারে তাদের আশ্বস্ত করেন। নিহত কাকনের মা সুফিয়া বেগম বলেন, কিভাবে কারা আমার কাকনকে মেরেছে কিছু বলতে পারবো না। তার স্ত্রী এক সন্তানের জননী শারমিন পারভিন ও কিছু বলতে পারেননি। ছোট ভাই রিফাত বলেন, আমি ঢাকা থেকে এসেছি। ভাইয়াকে এভাবে হারিয়ে ফেলবো ভাবিনি। কোতয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম, কাকন হত্যাকান্ডের ঘটনায় বলেন,হত্যাকারি যেই হোক তাদের আটকের বিষয় পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।