বিশেষ প্রতিনিধি: কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না চালের দাম। বন্যায় ত্রাণের অজুহাতে কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে আটাশসহ বেশিরভাগ চাল। তবে বেশিরভাগ সবজির দাম কমেছে ১০ থেকে ২০ টাকা কেজিতে, কাঁচা মরিচ এর দাম অপরিবর্তিত। চাঁদাবাজি কমায় সবজিতে সুফল পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। কেজিতে ৫ টাকা কমেছে আটা ও চিনির দাম। মাছের দাম কমার কথা বলা হলেও, অসন্তুষ্ট ক্রেতারা।
গেল কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাড়তি চালের দাম। ক্রেতাদের কেজিতে ২ থেকে ৪ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে সবধরনের চালে। বিক্রেতারা বলছেন, বন্যায় অতিরিক্ত চালের চাহিদা থাকায় বেড়েছে আটাশ সহ অন্যান্য চালের দাম।
স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে সবজির দামে। টমেটো, উস্তা, পটলসহ বেশিরভাগ সবজির দাম কমেছে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন রাস্তার চাঁদাবাজি না থাকায় সুফল পাওয়া যাচ্ছে এতে।
চিনি ও আটার সরবরাহ ভালো হওয়ায় দামেও মিলছে স্বস্তি। কেজিতে ৫ টাকা কমেছে এসব পণ্যে। অন্যান্য মুদি পণ্যের দামও স্থিতিশীল।
মাছের বাজারে আছে অস্থিরতা। বিক্রেতারা দাম কমার কথা বললেও ক্রেতরা সন্তুষ্ট নয় তাতে।
১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার ১৮০ এবং সোনালি ২০ টাকা বেড়ে ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গরুর মাংসের দাম ৭৫০ টাকা খাশির মাংস ১১০০টাকা কোনো ভাবেই নিয়ন্ত্রণে থাকছে না বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম।