যশোর প্রতিনিধি : যশোরে অন্যান্য পেশাজীবীদের মত যশোরের সাংবাদিকদের সন্তানরা এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ৫ জনের ছেলে মেয়ে অংশ নেয়।
তাবাসসুম ইসলাম সারাহ : দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার, প্রেসক্লাব যশোরের সহ-সভাপতি নূর ইসলাম ও আইরিন আক্তারের ছোট মেয়ে তাবাসসুম ইসলাম সারাহ্ এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়েছে। সে যশোর দাউদ পাবলিক স্কুলের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। আইন বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে সে ভবিষ্যতে একজন আইনজীবী হতে চায়। সারাহ ৫ শ্রেণি এবং ৮ম শ্রেণিতেও কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল করেছিল। তাবাসসুম ইসলাম সারাহ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোকারিকুলাম একটিভিটিজে কৃতিত্বপূর্ণ সাফল্য রেখেছে। সে স্কুল পর্যায়ে টেবিল টেনিস, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, একক বক্তৃতা, ক্রিকেটসহ ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে।
সমন্বিতা প্রকৃতি : দৈনিক জনকণ্ঠ যমুনা টিভির স্টাফ রিপোর্টার ও প্রেসক্লাব যশোরের নির্বাহী সদস্য সাজেদ রহমান ও লিনা স্বপ্নার কন্যা সমন্বিতা প্রকৃতি কৃতিত্বের সাথে জিপিএ ৫ পেয়েছে। যশোর কালেক্টরেট স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। প্রকৃতি ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে চায়। প্রকৃতি প্রতিদিন ৭/৮ ঘন্টা পড়াশোনা করত।
মেহরাব হোসেন : দৈনিক সমাজের কাগজের সম্পাদক সোহরাব হোসেন ও তাসমুন নাহারের একমাত্র পুত্র মেহরাব হোসেন জিপিএ ৫ পেয়েছে। সে যশোর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রতিটি বিষয়ে এ প্লাস পেয়েছে। সে ভবিষ্যতে আরও ভালো করার প্রত্যাশায় সকলের দোয়া কামনা করেছে।
সালভিয়া আফরোজ জয়ী: দৈনিক জন্মভূমির যশোর শহর প্রতিনিধি লায়লা পারভীন ও ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেনের কন্যা সালভিয়া আফরোজ জয়ী যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে গোল্ডেন জিপিএ ৫ পেয়েছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও সে দেশবাসীর কাছে আলোকিত। জয়ী ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর শেষ করে ভবিষ্যতে একজন পুলিশ অফিসার হতে চায়। সে মানুষের সেবা করার ব্রত নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চায়। সকলে তার জন্য দোয়া করবেন।
মোসা: মৌমিতা রহমান: দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ও সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের কোষাধ্যক্ষ এম এ আর মশিউর কন্যা মোসা. মৌমিতা রহমান এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ গ্রেটে উত্তীর্ণ হয়েছেন। সে যশোর মধুসূদন তারাপ্রসন্ন বালিকা বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী। সে ভবিষ্যতে একজন ডাক্তার হতে চায়।