৬৩ আসনে ঝুলে আছে ত্যাগী নেতাদের ভাগ্য

Share

অঘোষিত ৬৩ আসনে ঝুলে আছে বিএনপির ত্যাগী নেতাদের ভাগ্য। এর মধ্যে আছে মিত্র দলগুলোকে আসন ছাড় দেওয়ার সমীকরণও। একদিকে দলের ত্যাগী নেতা, অন্যদিকে যুগপৎ আন্দোলনের ঘনিষ্ঠজন-সব মিলিয়ে মনোনয়ন বিএনপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জও। তবে সর্বোচ্চ ৪০টি আসনে মিত্রদের জন্য ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে দলটি। যার মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর পাশাপাশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিকে। আসন ভাগাভাগি নিয়ে সবার সঙ্গে বিএনপির অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হচ্ছে। চলছে দরকষাকষিও। তবে ঢাকার ফাঁকা আসনগুলোর মধ্যে কয়টি ছাড় দেবে সেদিকেই এখন সবার চোখ। এদিকে ফাঁকা আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হাল ছাড়ছেন না। তাদের দাবি সঠিক মূল্যায়ন হলেই মনোনয়ন তালিকায় ঠাঁই পাবেন। শেষ মুহূর্তে ধানের শীষের প্রতীক নিয়ে লড়বেন তারা।

অবশ্য দলীয় প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমাদের (বিএনপির) সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছেন, সেই দলগুলোর নেতারা যেসব আসনে আগ্রহী, সে আসনগুলোতে আমরা কোনো প্রার্থী দিইনি। আমরা আশা করছি তারা তাদের নাম ঘোষণা করবেন, তখন আমরা চূড়ান্ত করব।’

গত সোমবার ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য একক প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। বাকি ৬৩ আসনে দলের কে পাবেন মনোনয়ন, মিত্রদের কতটি আসন ছাড়বে-এমন কৌতূহল এখন রাজনৈতিক অঙ্গনে। ওই আসনগুলোর বড় একটি অংশ মিত্রদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। তবে সূত্র জানায়, খুব শিগগিরই এই ফাঁকা আসনগুলোর মধ্যে অন্তত দশটিতে দলীয় সম্ভাব্য একক প্রার্থী ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে।

এদিকে বিএনপির সঙ্গে এনসিপির নির্বাচনি জোট বা আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা চলছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এনসিপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু কোন আসন বা কতটি আসন তারা চান সেসব নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বুধবার নারায়ণগঞ্জে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমঝোতা বা জোট রাজনৈতিক বা আদর্শিক জায়গা থেকে হতে পারে। জুলাই সনদ ও আমাদের সংস্কারের দাবিগুলোর সঙ্গে যদি কোনো দল ঐক্যবদ্ধ বা সংহতি প্রকাশ করে, সেক্ষেত্রে জোটের বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে। কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত এককভাবেই এগোচ্ছি।’

ঢাকার ফাঁকা ৭টি আসনের দিকে সবার চোখ : ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টি আসনে সম্ভাব্য একক প্রার্থী ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বাকি ৭টি আসনে কারা পাচ্ছেন মনোনয়ন-সেদিকে এখন সবার চোখ। সূত্র জানায়, সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৫টি আসন ছাড় দিতে পারে বিএনপি। তবে এই সাতটি আসনে দলটির ত্যাগী প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা-৭ আসনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুব বিষয়ক সহ-সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, যুবদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হামিদুর রহমান হামিদ মনোনয়ন চাইছেন। ঢাকা-৯ আসনে আলোচনায় রয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস ও নির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিবুর রশীদ হাবীব। ঢাকা-১০ আসনে মনোনয়ন চান বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন আহমেদ অসীম ও নির্বাহী কমিটির সদস্য রবিউল আলম রবি। ঢাকা-১৩ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম। ঢাকা-১৭ আসনে সেভাবে হেভিওয়েট কোনো প্রার্থী মনোনয়ন চাননি। ঢাকা-১৮ আসনে আলোচনায় রয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম জাহাঙ্গীর। ঢাকা-২০ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা তমিজ উদ্দিন, জেলা যুবদলের সভাপতি ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক নাজমুল হাসান অভি ও মহিলা দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ। এছাড়া বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের মধ্যে যে কোনো একটি আসনে প্রার্থী করা হতে পারে।

এদিকে এরই মধ্যে বিএনপির কাছ থেকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ নিয়ে কয়েকদিন আগে থেকেই ঢাকা-১৩ আসনে প্রচারণা চালিয়ে আসছেন ঘনিষ্ঠ মিত্র এনডিএম’র চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। তিনি বলেন, ‘জোট ডিক্লারেশন অফিশিয়ালি যখন হবে তখন জোটের প্রার্থী একই সঙ্গে ঘোষণা হবে। আমাকে মৌখিকভাবে জানানোর পরই আমার নির্বাচনি এলাকায় কাজ করছি।’ ঢাকার গুলশান-বনানী এলাকায় এরই মধ্যে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির আরেক মিত্র দল বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আন্দালিব রহমান পার্থ। সূত্রমতে, ঢাকার আরও তিনটি আসন ছাড়তে পারে বিএনপি। তবে কোন আসন- তা এখনো নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেন না। বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারক বলেন, তরুণদের দল এনসিপির সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে আসন সমঝোতার বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। আবার গণফোরামের সুব্রত চৌধুরীর জন্যও একটি আসন ছাড়া হতে পারে। বৃহৎ জোটের বিষয়েও আলোচনা চলছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা মামুনুল হককেও ছাড় দেওয়া হতে পারে একটি আসন। সবকিছু হিসাব-নিকাশ করেই বিএনপি আসন ছাড় দেবে। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা এ-ও বলছেন, ঢাকার আসনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী), ঢাকা-১০ (ধানমন্ডি) ও ঢাকা-১৮ (উত্তরা) আসন। একটি আসন ছাড় দিলে অন্য দুটি আসন দলের রাখার বিষয়ে তৃণমূলের চাপ রয়েছে।

ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী এসএম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে যারা কাজ করছে, কর্মীদের কাছে কে জনপ্রিয়, জনগণের কাছে কে জনপ্রিয়, কার ওপর আস্থা আছে-অবশ্যই দল এসব বিবেচনায় রাখবে। আমি বিশ্বাস করি এসব বিবেচনায় নিলে আমাকেই বেছে নেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজধানীর প্রবেশদ্বারগুলো নানা কারণে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই আমার ধারণা এই প্রবেশদ্বারগুলো দল অন্য কাউকে দেবে না। এটা দলের কর্মীদেরই দেবেন।’

ঢাকার বাইরে ফাঁকা আসনেও ত্যাগীরা মাঠে : রাজধানীর আশপাশে ফাঁকা (সম্ভাব্য একক প্রার্থী ঘোষণা হয়নি) আসনগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো গাজীপুর-১ আসন। এই আসনে অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকলেও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুলের অবস্থান অনেক ভালো। গত সোমবার বিএনপির প্রথম ধাপের মনোনয়নে এই আসনের প্রার্থী ঘোষণা না করায় স্থানীয় নেতাকর্মীদের অনেকে হতাশা প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, বাবুলের এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা। বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। মামলা রয়েছে ৬১টি। একাধিকবার কারাবরণ করেছেন, গুলিবিদ্ধও হন। দলের স্থানীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকরা সব সময় তাকে পাশে পেয়েছেন। আওয়ামী লীগ আমলে যারা এলাকায় থাকতে পারেনি, অনেকে কারাগারে ছিলেন-একমাত্র বাবুলই সবার খোঁজখবর নিয়েছেন, তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এছাড়া তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই, ক্লিন ইমেজের নেতা। ত্যাগের মূল্যায়ন করে তাকে মনোনয়ন দেওয়া উচিত। কারণ কোনো বিতর্কিত নেতাকে এই আসনে নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষ চায় না।

গাজীপুর-৬ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক সংসদ-সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার। তিনিও বিএনপির দুর্দিনের একজন ত্যাগী নেতা। তাকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা চিন্তা করছে বিএনপি।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনেও বিএনপি প্রার্থী ঘোষণা করেনি। এ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সংসদ-সদস্য মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজীব, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহীদুল ইসলাম টিটু, সদস্য সচিব আব্দুল বারী ভূঁইয়া, সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি। এর মধ্যে গিয়াসউদ্দিন এ আসনে বিএনপির মনোনয়নে একবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তবে গুঞ্জন রয়েছে এ আসনটি মিত্রদের ছাড়তে পারে বিএনপি। ঝিনাইদহ-৪ আসনে হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ। তিনি ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনেও ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেছিলেন। এই আসনের স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, এখানে ফিরোজের জনপ্রিয়তা অনেক। এই আসনে ‘বহিরাগত’ কোনো প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে তাতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঝিনাইদহ-১ আসনে মনোয়নপ্রত্যাশী মো. আসাদুজ্জামান। তিনি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। আসাদুজ্জামান বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, পদত্যাগ করে নির্বাচন করবেন।

বরিশাল-৩ আসনে মনোনয়ন চান স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, মুলাদী উপজেলার সাবেক সভাপতি আব্দুস সাত্তার খান। সুনামগঞ্জ-২ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক সংসদ-সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী রুমি, জেলার সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তাহির রায়হান চৌধুরী পাভেল ও যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদ। এর মধ্যে জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে নাছির উদ্দিন চৌধুরী এগিয়ে বলে জানা গেছে। পটুয়াখালী-৩ আসনে মনোনয়ন চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি হাসান মামুন। তিনিও ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা। বাকি ফাঁকা আসনেও রয়েছে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী। বিএনপির দুর্দিনে তাদের অনেক ত্যাগ রয়েছে। মনোনয়নপ্রত্যাশীরা জানান, দ্রুতই তাদের আসনে একক প্রার্থী ঘোষণা চান।

মিত্রদলের ১৪ শীর্ষ নেতার আসনে মনোনয়ন দেয়নি : মিত্র রাজনৈতিক দলের ১৪ শীর্ষ নেতার আসনে কোনো প্রার্থী দেয়নি বিএনপি। ধারণা করা হচ্ছে এসব আসন ছাড় দেবে দলটি। এর মধ্যে রয়েছে পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা। লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে জেএসডির তানিয়া রব, ঢাকা-১৩ আসনে এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের ছেলে অধ্যাপক ওমর ফারুক, কুমিল্লা-৭ আসনে দলটির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, নড়াইল-২ আসনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও ঝিনাইদহ-২ আসনে দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান এবং ঝালকাঠি-১ আসনে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে নির্বাচন করব। এটি এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত। গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

Read more