যশোর
যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী মোঃ আব্দুল কাদের ও ও নিমাই চন্দ্র দাস কে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। দীর্ঘ চাকরী জীবন শেষ হয়ে যাওয়াই গতকাল বাংলাদেশ চতুর্থ শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতি স্বাস্থ্য বিভাগ ইউনিট শাখার পক্ষ থেকে তাদেরকে এ বিদায় সম্বর্ধনা দেয়া হয়। সংগঠনের সভাপতি মোঃ আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা সভায় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাক্তার মোঃ হারুনুর রশীদ প্রধান অতিথি হিসেবে বিদায়ী কর্মচারীদ্বয়কে ফুলের তোড়া ও উপহার সামগ্রী দিয়ে বিদায় জানান। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাঃ মোঃ হারুন অর রশীদ তার বক্তৃতায় বলেন, কর্মচারীরা অবসরে যাওয়ার পর কোন সমস্যা হলে বা বিপদে পড়লে তার প্রশাসন দেখবে। তবে আর্থিক বিষয়ে কেউ অনিয়মে জড়িত হলে কাউকে কখনো ছআড় দেয়া হবে না। তার দায়ভার ও নেয়া হবেনা। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, জেলা বি এম এ সাধারণ সম্পাদক ডাঃ এম এ বাশার।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র চক্ষু কনসালটেন্ট হিমাদ্রি শেখর সরকার, জেলা বিএমএ,র দপ্তর সম্পাদক ও জেলা স্বাচিবের সদস্য সচিব গোলাম মোর্ত্তজা, সিনিয়ার কার্ডিওলজি কনসালটেন্ট ডআঃ তৌহিদুল ইসলাম, আলম, আর এম ও মোঃ আবদুস সামাদ, চিকিৎসক ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডাঃ সেলিম রেজা, জেলা সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি মোঃ সরোয়ার কবির সাধারণ সম্পাদক এম কাইসুজ্জামান, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ মতিয়ার রহমান,ডিপ্লোমা নার্সিং এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ মোফাজ্জল হোসেন,
বিদায়ী কর্মচারী হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় মোঃ আব্দুল কাদের যশোর সদর উপজেলার মালঞ্চি গ্রামের উসমান আলী বিশ্বাসের পুত্র। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিমাই চন্দ্র দাস খোলাডাঙ্গা গ্রামের মৃত নিতাই চন্দ্র দাশের পুত্র। তার উভয়ে ১৯৮৩ সালে চাকরিতে যোগদান করেন। ৩৯ বছর চাকরি করার পর তারা সম্প্রতি কর্মজীবন শেষ করেন । বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, স্বাস্থ্য বিভাগ ইউনিট শাখার সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার রায় ।